শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদঃ
অনলাইন ভিত্তিক গণমাধ্যম “৭১সংবাদ২৪.কম” এ প্রতিনিধি আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীগণ জিবনবৃত্তান্ত পাঠাতে 71sangbad24.com@gmail.com -এ মেইল করুন
সংবাদ শিরোনামঃ
ধুনটে কৃষক দলের কমিটি গঠন উপলক্ষে আলোচনা সভা নড়াইলে যুবকের মরদেহ উদ্ধার নড়াইলে দুই ইউপি চেয়ারম্যান সহ গ্রেপ্তার ৪ ধুনটে প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিতরণ ফুলবাড়ীতে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে রশিদপুর গ্রামবাসীর মানববন্ধন নড়াইলে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিহত-১ চলমান মামলা সত্বেও মাছ লুট- সংঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ নড়াইলে ডিবির অভিযান গাঁজাসহ গ্রেপ্তার-১ ফুলবাড়ীতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে বকনা গরু বিতরণ রংপুরে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও হুমকিদাতাদের গ্রেপ্তার দাবি পীরগাছায় প্রভাব বিস্তার করে মসজিদে তালা বিআরটিএ বাড়তি টাকা আদায়ের সত্যতা পেয়েছে দুদক রাণীশংকৈল সীমান্ত থেকে ৪ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ কেরানী থেকে রাতারাতি প্রধান শিক্ষক, অবশেষে সাময়িক বরখাস্থ রংপুরে হামলার শিকার ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন জলঢাকায় হাট ইজারা থেকে রাজস্ব আয় দুই কোটি ৫০ লাখের বেশি আদালতের আদেশ অমান্য করে ভুট্টা ছিড়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ নড়াইলে সেনা-পুলিশের অভিযানে অস্ত্র সহ আটক ৩ ফুলবাড়ীতে জমিজমার বিরোধে কলাবাগান কাটলেন প্রতিপক্ষরা দ্রুত নির্বাচন না দিলে ফ্যাসিস্ট মাথা চাড়া দিবে

লোকসানে পড়ায় হাসকিং মিল ও চাতাল বন্ধের পথে

আফজাল হোসেন- দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
একসময় ধান সংগ্রহের পর চাতালে শুকিয়ে হতো চাল প্রক্রিয়ার কাজ। এগুলোকে বলা হতো হাসকিং মিল বা চাতাল। শুধু চাল-ই নয়, গম, ভুট্টা, শরিষাসহ বহু শষ্য শুকানো হতো চাতালে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ধান ও চালের মূল্য এবং অটো রাইস মিলের কারণে লোকসানের পড়ে চাতাল গুলো আজ বিলুপ্তির পথে। তাই চাতাল ভেঙ্গে কেউ কেউ গড়ে তুলেছেন আাসা বাড়ি, দোকানপাট। আবার কেউ কেউ গড়ে তুলছেন গরুসহ হাঁস-মুরগি, ছাগল-ভেড়ার খামার। এমন চিত্র দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলা জুড়ে। চাতাল ব্যবসায় দুর্দিন চলায় মালিকরা ব্যবসা বদলাচ্ছেন।

দাউদপুর বাজারে হাসকিং মিল মালিক আ.মতিন বলেন, বাজার থেকে ধান কিনে চাল বানিয়ে বিক্রি করলে লাভ তো দুরের কথা,লোকসানের ঘানি টানতে ব্যবসা শেষ হয়ে যায়।বিশেষ করে হাসকিং মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমাদের তৈরি চাল আর অটো রাইস মিলের চালের দর প্রকারভেদে প্রতি মনে একশো থেকে দেড়শো টাকা বেশি। অথচ বাজার থেকে ধান কেনার সময় প্রায় একই দরে কেনাকাটা হয়। এজন্য এই ব্যবসা টিকিয়ে রাখা সম্ভবপর হচ্ছে না।

উপজেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক মোফাখখেরুল চৌধুরী বলেন, উপজেলা খাদ্য বিভাগের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৯৪ টি চালকলের মধ্যে হাসকিং ৯১টি এবং অটো রাইস মিল ৩টি। এর মধ্যে সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মাত্র ৬০ জন চালকল মালিক। অটো রাইস মিলের চালের সঙ্গে হাসকিং মিলের তৈরি চাল কিছুটা নিম্ন মানের হওয়ায় চলমান বাজারে টিকতে পারছেনা। কিন্তু যারা হাসকিং চাতাল মিল ব্যবসায়ী আছে, বর্তমান ধানের বাজার মূল্যের সঙ্গে চালের দামের সমন্বয়হীনতার কারনে তাদের ব্যবসায় বড় ধরনে লোকসান দেখা দেয়।

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

©2019 copy right. All rights reserved 71sangbad24.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com